স্বাস্থ্যে বাজেট আরও বাড়াতে হবে: মন্ত্রী
মেডিভয়েস রিপোর্ট: সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যখাতের বাজেট আরও বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এমপি। সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা দিবস-২০২০ উপলক্ষে আজ শনিবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে মন্ত্রণালয়ের হেলথ ইকোনমিক ইউনিট আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শহর অঞ্চলের প্রাইমারি হেলথ কেয়ার স্বাস্থ্যসেবার হাতে না থাকায় পরিসংখ্যানগত দিক থেকে স্বাস্থ্যসেবার মান ভালো হচ্ছে না। শহরের হেলথ কেয়ার এখনো স্থানীয় সরকারের অধীনে। স্থানীয় সরকারের কাছে লোকবলের সে ধরনের সক্ষমতা ও সুযোগ-সুবিধা কম থাকায় এ খাতের উন্নতি দৃশ্যমান হচ্ছে না। ফলে সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবার পরিসংখ্যানগত মান ব্যাহত হচ্ছে।
জাহিদ মালেক বলেন, কোভিড মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যথোপযুক্ত নেতৃত্ব ও হাজারো স্বাস্থ্যকর্মীর প্রচেষ্টার মাধ্যমেই দেশের করোনাভাইরাস এখনো নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
তিনি আও বলেন, ‘কোভিড মোকাবিলার শুরু থেকেই দেশের মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা ফ্রি করে দিয়েছে সরকার। কোভিড মোকাবিলায় প্রত্যেক আইসিইউ বেডের রোগীর পেছনে সরকারের গড়ে প্রায় চার লাখ এবং সাধারণ বেডের রোগীর জন্য ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে।
সময় মতো জরুরি ও প্রয়োজনীয় ওষুধের মজুত রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সঠিক সময়ে ডেডিকেটেড হাসপাতাল ও বেড সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। দ্রুততার সঙ্গে কোভিড টেস্ট সেন্টার একটি থেকে ১২০টি করা হয়েছে। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে দেশের ৫৯টি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে দেশের আড়াই কোটি মানুষের ফোনকল রিসিভ করে সরকারি সেবা দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশে সংক্রমণ কম হয়েছে। মৃত্যুহার কমে গেছে। দেশ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পন্ন রয়েছে। গার্মেন্টস শিল্প-কারখানা খোলা থাকায় দেশের মানুষকে ঘরে বসে থাকতে হয়নি। দেশের স্বাস্থ্যখাত নিরলসভাবে কাজ করছে এবং কোভিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে বলেই এসব সম্ভব হয়েছে।’
-
২১ জুন, ২০২৩
-
২২ মে, ২০২৩
-
০৬ জুন, ২০২১
বাজেট নিয়ে বিশেষজ্ঞ ভাবনা
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচিত নিজেদের বাজেট উপস্থাপন করা
-
২৯ মে, ২০২১
বিশেষজ্ঞদের ভাবনা
স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির অন্তত ৫ শতাংশ বরাদ্দ থাকা উচিত
-
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
-
০১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
-
১২ ডিসেম্বর, ২০২০
-
১২ ডিসেম্বর, ২০২০