১৭ জুন, ২০২০ ০১:২১ পিএম

গণস্বাস্থ্যের কিট করোনা শনাক্তে কার্যকর নয়: বিএসএমএমইউ

গণস্বাস্থ্যের কিট করোনা শনাক্তে কার্যকর নয়: বিএসএমএমইউ

মেডিভয়েস রিপোর্ট: গণস্বাস্থ্যের কিট করোনা শনাক্তে কার্যকর নয় বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া।

আজ বুধবার (১৭ জুন) দুপুরে তিনি আরও বলেন, উপসর্গের প্রথম দুই সপ্তাহে গণস্বাস্থ্যের কিট ব্যবহার করে শুধুমাত্র ১১ থেকে ৪০ ভাগ রোগীর করোনা শনাক্তকরণ সম্ভব।

বিএসএমএমইউর অধ্যাপক শাহিনা তাবাসসুমের নেতৃত্বাধীন পারফরম্যান্স কমিটি গণস্বাস্থ্যের কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে। পারফরম্যান্স কমিটি আজ সকালে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করে।

তারা জানায়, করোনা নেগেটিভ ব্যক্তিদের অ্যান্টিবডি শনাক্তের  ক্ষেত্রে এ কিট ব্যবহার হতে পারে। 

বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, কমিটির রিপোর্টই শেষ কথা। এটা আর অন্য কোনো কমিটিতে যাবে না।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ কিট নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। বিএসএমএমইউ কর্তপক্ষ জানায়, আগামী ১৭ জুন বা ১৮ জুনের মধ্যে কিটের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত করোনাভাইরাসের অ্যান্টিবডি কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে তা দেওয়া হয়নি। এর আগে গত ৯ জুন (মঙ্গলবার) প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা থাকলেও একই কারণে ওই দিন জমা দেওয়া হয়নি। 

গত ৩০ এপ্রিল গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে বিএসএমএমইউতে কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার অনুমতি দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। তারা কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার জন্য বিএসএমএমইউকে চিঠি দেয়। গত ২ মে বিএসএমএমইউর কর্তৃপক্ষ কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করে। পরে বিএসএমএমইউতে কিট জমা দেয় গণস্বাস্থ্য।

মেডিভয়েসের জনপ্রিয় ভিডিও কন্টেন্টগুলো দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন MedivoiceBD ইউটিউব চ্যানেল। আপনার মতামত/লেখা পাঠান [email protected] এ।
  ঘটনা প্রবাহ : গণস্বাস্থ্য
‘ছেলেরা কেন পিছিয়ে, কারণ অনুসন্ধান করুন’

অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের গালমন্দ নয়: প্রধানমন্ত্রী

‘ছেলেরা কেন পিছিয়ে, কারণ অনুসন্ধান করুন’

অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের গালমন্দ নয়: প্রধানমন্ত্রী

  এই বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
এক দিনে চিরবিদায় পাঁচ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
করোনা ও বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা

এক দিনে চিরবিদায় পাঁচ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক