‘চিকিৎসকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা পরিমাপ করা যাবে না’
মেডিভয়েস রিপোর্ট: আগামীকাল ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৯ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) শহীদ ডা. মিল্টন হলে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল উদ্দিন, গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও নিটোরের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. শামসুদ্দীন আহমেদ ও বিএসএমএমইউ’র ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে ডা. মোস্তফা জালাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বিদেশ থেকে ফোনে বঙ্গমাতার কাছে সর্বপ্রথম যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের খোঁজ-খবর নেন এবং এক ছাত্রলীগ নেতার খবর নিয়েছিলেন। পরে তিনি নিজ পরিবারের সদস্যদের খোঁজ-খবর নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন এমনই এক ব্যতিক্রমী মহান নেতা। তিনি মুক্ত হয়েই ভারতের মাটিতে অবস্থান করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধীর কাছে বাংলাদেশ থেকে ভারতের সৈন্য ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব করেন।’
বিএমএ সভাপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু তাঁর সমগ্র জীবনে অভিষ্ঠ লক্ষ্য থেকে কখনও বিচ্যুত হননি। আমাদের মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা অবশ্যই বাস্তবায়ন হবে। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য ‘শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার’ একথাও আমাদের স্মরণে রাখতে হবে।’
অধ্যাপক ডা. শাসসুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু চিকিৎসকদের যে কতটা ভালোবাসতেন, তা বলে বুঝানো যাবে না।’
অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরেছিলেন বলেই বাঙালি জাতি বিজয়ের পূর্ণ আনন্দ পেয়েছিল। বঙ্গবন্ধু তার শাসনামলের সাড়ে তিন বছরের মধ্যেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করেছিলেন।’
-
১০ ঘন্টা আগে
-
০৬ মে, ২০২৪
-
০২ মে, ২০২৪
হৃদরোগ গবেষণা
একসঙ্গে কাজ করবে বিএসএমএমইউ-ইউনিভার্সিটি অব গ্লাসগো
-
৩০ এপ্রিল, ২০২৪
-
২৯ এপ্রিল, ২০২৪
২৭তম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস
স্বাস্থ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আনাই হোক বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের অঙ্গীকার