কম্পাউন্ডার থেকে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
ঠাকুরগাঁওয়ে ভুয়া চিকিৎসকের তিন মাসের সাজা

মেডিভয়েস ডেস্ক: ঠাকুরগাঁওয়ে সোহাগ ইসলাম বাবু নামে এক ভুয়া চিকিৎসককে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। করোনাভাইরাস মহামারী সংকট পরিস্থিতির সুযোগে সোহাগ নিজেকে ডায়বেটিস, মেডিসিন ও শিশু বিশেষজ্ঞ পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করছিলেন।
আজ শনিবার (১৮ জুলাই) বিকাল ৪টার দিকে জগন্নাথপুর ইউনিয়নে বড় খোচাবাড়ি বাজারে ওই ভুয়া চিকিৎসককে এ সাজা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঠাকুরগাঁও সদর থানা পুলিশের সহায়তায় জগন্নাথপুর-বেগুনবাড়ি সড়কে বড় খোচাবাড়ি হাটে চিকিৎসকের চেম্বারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। তাকে ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে দাবি করা হলে প্রথমে তিনি তা অস্বীকার করেন। পরে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে স্বীকার করেন তিনি বিএমডিসির রেজিস্ট্রেশন করা চিকিৎসক নন। তার ব্যবহৃত প্যাডে নানা ডিগ্রির কথা উল্লেখ থাকলেও তিনি কোন সনদ দেখাতে পারেননি। এমনকি তার পল্লী চিকিৎসক হওয়ার কোন প্রমাণও তিনি দেখাতে পারেননি।
তার চেম্বার ও তার ব্যাগ পরীক্ষা করার পর প্রেসক্রিপশনের অনেক সেট পাওয়া যায়। সেখানে রোগের লক্ষণ বিবরণসহ কি ওষুধ দেওয়া হবে তার তালিকা পাওয়া যায়। এই তালিকা দেখেই তিনি রোগীদের চিকিৎসা করতেন। তিনি এর আগে একজন চিকিৎসকের কম্পাউন্ডার হিসেবে কাজ করেছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও জানান, করোনা শুরু হওয়ার পর মাত্র ২০ বছরের সোহাগ নিজেকে ডায়বেটিস, মেডিসিন ও শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দাবি করে সদর উপজেলার বড় খোচাবাড়ি হাটে চেম্বার খুলে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছিলেন। এভাবেই তিন মাস ধরে নিজেকে চিকিৎসক দাবি করে মানুষদের সাথে প্রতারণা করে আসছিলেন তিনি।
-
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
-
২১ ডিসেম্বর, ২০২০
-
০২ ডিসেম্বর, ২০২০
এমবিবিএসের ভুয়া রেজিস্ট্রেশন প্রদান
বিএমডিসি রেজিস্ট্রারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
-
০৬ নভেম্বর, ২০২০
-
১৯ অক্টোবর, ২০২০
জামাই-শ্বশুর মিলে ভুয়া চিকিৎসা
তৃতীয় শ্রেণি পাস করেই ‘বিশেষজ্ঞ’ চিকিৎসক
-
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
-
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০
-
৩০ জুলাই, ২০২০
-
১৯ জুলাই, ২০২০
-
১৮ জুলাই, ২০২০
কম্পাউন্ডার থেকে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
ঠাকুরগাঁওয়ে ভুয়া চিকিৎসকের তিন মাসের সাজা
চিকিৎসকদের অনিহা
‘বাংলায় চিকিৎসা বিজ্ঞানের বইগুলো গুদামে পচে’
চিকিৎসকদের অনিহা
‘বাংলায় চিকিৎসা বিজ্ঞানের বইগুলো গুদামে পচে’
