নারীরা বাচ্চা উৎপাদনের যন্ত্র নয়, তাঁরা মা

আঠারোতে বিয়ে করুক কিংবা আটাশে। একজন মেয়েকে বিয়ের এক থেকে দুই বছরের মধ্যেই বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে সবার কাছে প্রমাণ করতে হয় সে বন্ধ্যা না। She is fertile.
এটা না প্রমাণ করা পর্যন্ত তার শান্তি নেই। এর ওপর নির্ভর করে সংসারে তার অবস্থান কোথায় হবে। কোন কারণে দেরী হলে শুরু হয় কানাকানি।
প্রথম বাচ্চা মেয়ে বা ছেলে সেটা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। কিন্তু প্রথম মেয়ে বাচ্চা হওয়ার পর দ্বিতীয়টিও যদি মেয়ে হয়, তবে তৃতীয় আরেকটি বাচ্চা নেওয়ার চাপ বেশিরভাগ মেয়ের উপর বেশ ভালোভাবেই পড়ে।
বাচ্চা ছেলে বা মেয়ে হবে, এটার জন্য বায়োলজিক্যালি শুধু পুরুষরা দায়ী হলেও অজানা কারণে সকল দায় এসে পড়ে নারীদের উপর। যাদের এই ব্যাপারে কোন ভুমিকাই নেই। হাস্যকর ব্যাপার হল অনেক শিক্ষিত পরিবারও এটা করে।
সমাজে এখনো অনেক জায়গায় নারীদেরকে ‘বাচ্চা উৎপাদনের যন্ত্র’ ছাড়া অন্য কিছু মনে করা হয় না। অথচ তাদেরকে বাচ্চা উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে নয়, একজন মা হিসেবে দেখা উচিত ছিল।
লিখেছেন: ডা. তারাকি হাসান মেহেদী

পিতাকে নিয়ে ছেলে সাদি আব্দুল্লাহ’র আবেগঘন লেখা
তুমি সবার প্রফেসর আবদুল্লাহ স্যার, আমার চির লোভহীন, চির সাধারণ বাবা

কিডনি পাথরের ঝুঁকি বাড়ায় নিয়মিত অ্যান্টাসিড সেবন
বেশিদিন ওমিপ্রাজল খেলে হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ে
