রোড টু পিএইচডি-০৯: অ্যাপ্লিকেশনের ধাপসমূহ

অ্যাপ্লিকেশনের প্রতিটি ধাপ নিয়ে আলাদা আলাদা লেখা এই সিরিজে থাকবে। তাই এখানে শুধু সামারি করার চেষ্টা করছি -
০১। পাবলিক হেলথে ক্যারিয়ার করবো – এমন সিদ্ধান্ত নেয়া
০২। কোন ডিপার্টমেন্টে পড়তে চান তা ঠিক করা
০৩। ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট ঘাঁটাঘাঁটি করা ( এই ধাপটা রোড টু পিএইচডির পর্ব-০৭ এ আলোচনা করা হয়েছে)
০৪। প্রোগ্রাম সিলেক্ট করা
০৫। ফ্যাকাল্টি যোগাযোগ করা
০৬। আমেরিকায় পড়ুয়া বাংলাদেশি বড় ভাইয়া-আপুর সাথে যোগাযোগ করা
০৭। ফেসবুকে প্রয়োজনীয় সকল গ্রুপে অ্যাড হওয়া এবং সক্রিয় থাকা
০৮। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত করা
০৯। GRE প্রস্তুতি গ্রহন এবং পরীক্ষা দেয়া
১০। TOEFL/IELTS প্রস্তুতি গ্রহন এবং পরীক্ষা দেয়া
১১। WES Conversion করা
১২। SOPHAS ফর্ম পূরন করা এবং ফি জমা দেয়া
১৩। প্রতিটি ইউনিভার্সিটিতে আলাদা আলাদা ফর্ম পূরন করা, ডকুমেন্ট পাঠানো, ফি জমা দেয়া
১৪। সকল ডকুমেন্ট ঠিকমত আন্তর্জাতিক ক্যুরিয়ার এর মাধ্যমে পাঠানো
১৫। মাস্টার্স সম্পন্ন করা
১৬। আপনার পছন্দ করা ডিপার্টমেন্টের সাথে রিলেটেড টপিকে মাস্টার্সের থিসিস সম্পন্ন করা এবং এর উপর দখল অর্জন করা
১৭। জার্নাল পাবলিশ করা
১৮। প্রফেসরের কাছ থেকে রেফারেন্স লেটার আদায় করা
১৯। রিলেটেড অভিজ্ঞতা অর্জন করা
২০। সিভি তৈরি করা
২১। স্টেটমেন্ট অব পারপাস লিখা
২২। অ্যাপ্লিকেশানের জন্য টাকা জোগাড় করা
২৩। ডেডলাইনের ভেতর অ্যাপ্লিকেশান সাবমিট করা
২৪। স্কাইপ ইন্টারভিউ
২৫। প্রোগ্রামে অ্যাকসেপ্ট হবার অর্থাৎ চান্স পাবার লেটার পাওয়া
২৬। ফান্ডিং এর লেটার পাওয়া
২৭। ভিসা পাওয়া
২৮। শপিং করা
২৯। টিকিট কেটে প্লেনে উঠা
৩০। আমেরিকায় আসা এবং পিএইচডি শুরু করা।
অ্যাপ্লিকেশনের পুরো প্রসেসটি অনেক অনেক লম্বা এবং ক্লান্তিকর। কয়েক বছরের মামলা এটি। হঠাৎ করে কিছুই হবে না। দিনের পর দিন, মাসের পর মাস একটি ছোট্ট ভালো খবরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
তাই লম্বা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নেমে পড়ুন।
ডিসক্লেইমার
পূর্ববর্তী পর্ব: রোড টু পিএইচডি-০৮: কী আছে স্কুল/কলেজ অব পাবলিক হেলথে?
[পরবর্তী পর্ব: রোড টু পিএইচডি-১০: ফ্যাকাল্টির সাথে যোগাযোগ]