
ডা. তারিক আলম অনি
রেজিস্ট্রার
ডিপার্টমেন্ট- এক্সিডেন্ট এন্ড ইমার্জেন্সী,
গ্ল্যাডস্টোন হাসপাতাল।
সেন্ট্রাল কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া।
২৩ জুন, ২০১৭ ১১:৪৮ পিএম
একটি ঘটনা ও কিছু এলোমেলো ভাবনা
প্রবাসে ডাক্তারদের সম্মান

ইমারজেন্সী তে রোগী আসল। তার হাত ভেঙ্গেছে। নার্সরা দেখে ক্যাটেগরী-৩( মোটামুটি গুরুত্বপূর্ণ) এ ফেলেছে। ইমারজেন্সী নিয়ম হল আগে আসলে আগে পাবেন। কিন্তু আপনার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেউ আসলে আপনার সিরিয়াল পিছাবে। বেচারার ভাগ্য খারাপ। সে থাকা অবস্থায় একের পর এক তার চেয়েও বেশি খারাপ রোগী এসেছে। আড়াই ঘন্টা পর যখন তাকে ডাকলাম, সে রীতিমতো ক্ষিপ্ত। কেন এসব ব্লাডি ইনডিয়ান ডাক্তার( আমি) ওরা ইন্ডিয়া বাংলাদেশ শ্রীলংকা সহজে পার্থক্য করতে পারেনা) দিয়ে সিস্টেম চালানো হচ্ছে এসব নিয়ে উচ্চবাচ্য। এতক্ষণ তাকে শুধু প্যারাসিটামল আর একডোজ এনডোন দিয়ে কেন বসিয়ে রাখা হয়েছে সে জবাব চায়।
আমি ক্ষমা চেয়ে বললাম, "খুবই দূ:খিত। তোমার হতাশা বুঝতে পারছি। তোমাকে সাহায্য করতে দাও। কিছু প্রশ্ন করতে পারি তোমার ইনজুরি সম্পর্কে?" সে বলল, "ব্লাডি হেল। দেখতে পাচ্ছ না হাত ভেঙ্গেছে? স্ক্যান কর স্টুপিড!"
আমি কথা না বাড়িয়ে সিকিউরিটি কে বললাম, "কোড একটিভেট কর, রোগীর মুড ভালোনা। রোগী আমার সাথে কো-অপারেট করছেনা।" কনসালটেন্ট কে টেলিফোন এ জানালাম ঘটনা। কনসালটেন্ট আমার কথা শুনে আমার চেয়েও বেশি উদ্বিগ্ন হয়ে বলল, "তোমার কথা বলাই উচিত হয়নি, ওয়েটিং রুম এ যখন রাগ দেখাচ্ছিল তখনই নার্সদের উচিত ছিল তখনই সিকিউরিটি কে জানানো। ব্যাপারনা, ডকুমেন্ট করে রাখো সিস্টেম এ, আমার নাম দিয়ে রাখ, ইনভেস্টিগেশণ হলে আমি তোমাকে ব্যাক আপ করবো।" ১৫ মিনিটের মধ্যে ওই ভাঙ্গা হাতেই হ্যান্ডকাফ পরে রোগী থানায় শুধু ব্যাথার ঔষধ নিয়ে। থানা থেকে পেপারওয়ার্ক সেরে হয়ত মূল হাত ভাঙ্গার চিকিত্সা পাবে। কতক্ষণ পর আমি জানিনা। আমার ডিউটি আওয়ার শেষ।
কুইন্সল্যান্ডের বেশিরভাগ হাসপাতালে রিসেপশনে নোটিশ টাঙ্গানো, "ভার্বাল( মৌখিক) ভায়োলেন্স বা এবিউজ বা শারীরিক ( হাসপাতাল ভাংচুর এর প্রশ্নই আসেনা) যদি কর তবে সাত বছর জেল। আমরা তোমাকে সাত বছর জেল দিব ব্যাপারটা দ্বিতীয়বার চিন্তা করার জন্য।"
বসে বসে ভাবছিলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করার পরপরই ৩০তম বিসিএস এ জয়েন করা সরকারী চাকরিটা লাথি মেরে ড্রেনে ফেলে দিয়ে অস্ট্রেলিয়া চলে এসে ভুল করিনি। কালো চামড়ার ভিনদেশী ডাক্তার হয়েও সাদা চামড়ার পুলিশ শুধুমাত্র আমার পজিশন কে সম্মান করে তার নিজ দেশের সাদা চামড়া কে থানায় নিয়ে গেছে। নিজ দেশের লোক কি এরকম করতো আমার জন্য?
দেশে থাকলে কি করতাম এখন? হয়তো সেই প্রথম পোষ্টিং বরিশালের ওই প্রত্যন্ত ইউনিয়নেই পড়ে থাকতাম। মার খেতাম। স্থানীয় নেতাদের শোষণ এর স্বীকার হতাম। ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশ থাকতাম। একদিকে এলাকার মাস্তান- সাংবাদিক- নেতাদের অত্যাচার সহ্য করতাম আরেকদিকে নিজের স্বজাতি-ড্যাব-স্বাচিপ-ডাক্তারনেতা-এজি অফিস - ডিজি অফিসে দৌড়াতাম একটা পোস্টিং এর জন্য। হতাশ চোখে চেয়ে চেয়ে দেখতাম ক্লাশের নিয়মিত পাশও করতে পারেনি কোনদিন, বই তে কয়টা অধ্যায় আছে তাও জানেনা এরকম মানুষজন শুধুমাত্র পলিটিক্সের জোরে ঢাকা মেডিকেলে ট্রেনিং পোষ্টিং পেয়ে বসে আছে, এবং সম্ভবত ২০ বছর পর ওই চেয়ারের জোরেই তারা কিংবদন্তী অধ্যাপক। ব্যাচের তুখোড় ছেলেটা পলিটিকসের বাইরে থেকে কোনদিন ঢাকা মেডিকেলের বারান্দাও মাড়াতে পারেনি, পোস্টিং দূরের কথা। এসবের মাঝে আমি কই? সম্ভবত হিসাবের বাইরে।
দেশে থাকলে আর কি করতাম? হয়তো ঔষধ কোম্পানির কাছ থেকে ইনজেকশন এন্টিবায়োটিক এর ফ্রী স্যাম্পল নিতাম আর তা বাজারে বিক্রি করে হাতখরচ চালাতাম। গরমে ভীড় আর ঘাম ঠেলে বাসে চড়তাম, কিংবা ঔষধ কোম্পানির রিপ্রেজেন্টেটিভদের মোটরসাইকেল এ করে ফ্রী লিফ্ট। এর জন্যও নিজের বিবেক কে বলি দিয়ে লিখতে হতো অখ্যাত কুখ্যাত সব কোম্পানির হাই ডোজ এন্টিবায়োটিক বা পেইন কিলার। মাথার মধ্যে পেট চালানো- ক্যারিয়ার- স্টাবলিশড হওয়া- একটু ভ্রমণ- টাকা জমানো -ছলচাতুরী-কিন্তু সম্মান বজায় রাখা - এরকম নানাবিধ ধান্ধা হয়ত সর্বদা কাজ করতো। রোগীকে হিসাবের বাইরে টেস্ট দিতাম। দিতে হতো। রেফারেল বাণিজ্য করতাম। করতে হতো। জুনিয়র ডাক্তার হয়ে নাম না জানা সাইনবোর্ডসর্বস্ব ক্লিনিকে খ্যাপ মারতাম আর সার্জারী- সিজার- মেডিকেল প্রসিডিওর পারি বা না পারি করে পয়সা কামাতাম। মাথায় ডাক্তারী থাকতো না- থাকতো ডাক্তারী চিন্তার পিছনে অন্ধকারে ঘাপটি মেরে বসে থাকা টাকার চিন্তা। ধান্ধাবাজ মনে হত সারাক্ষণ নিজেকে। জীবনের শখগুলো জানিনা কবে পূরণ করতাম। একদিন যখন একটু গুছিয়ে উঠেছি ততদিনে আমি বয়সের আগেই শারীরিক-মানসিকভাবে বুড়ো হয়ে গেছি। আমার আমি আর নেই, ধান্ধাবাজ ডাক্তার ততদিনে আমি। টাকা হয়েছে, স্বচ্ছলতা মিলেছে কিছুটা, এখন একটু বই আর থিওরীমাফিক ডাক্তারী করতে চাই, লোকজন হয়তো ভালোই জানে আমাকে, কিন্তু নিজের ডাক্তার বিবেকটির কাছে অনেক আগেই হেরে গেছি আমি। জানিনা কতদিন সৎ থাকতাম। সম্ভবত থাকতাম না। নিয়ম ভাঙ্গার দেশে নিয়ম মানতে গেলে বিপদ বেশি। আমাকেও নিয়মের বাইরেই চলতে হত, নাহলে দেখা যেত শুধু আমিই গাধার মত ট্র্যাক এ দৌড়াচ্ছি। বাকি সবাই আমার ২০ বছর আগে রেস জিতে মেডেল নিয়ে চলে গেছে। আশেপাশে সবার ছেলেমেয়ে দামি গাড়িতে চড়ে নামী স্কুলে যাচ্ছে, আর আমার আদরের ছোট্ট মেয়েটা হয়তো মধ্যবিত্তের সেই ক্লান্তিকর লড়াইয়ে আমার মতোই শেষ কাতারে নাম লিখিয়েছে। আরেক চক্র... বংশ পরম্পরার চক্র... সততার চক্র !
এখন ভাল আছি। দেশকে মিস করি সত্যি। কিন্তু কোনভাবেই দেশে ফেরত যেতে চাইনা। অস্ট্রেলিয়ার ডাক্তারদের বেতন নিয়ে কথা না বলি, শুধু বলি অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ৫০ টা সর্বোচ্চ বেতনের চাকরীর ৩০ টাই ডাক্তার। কারো বেতন ই বছরে লাখ ডলারের নীচে নেই। বেশিরভাগ পেশার রিটায়ারমেম্ট স্যালারীর থেকে মিডলেভেল জুনিয়র ডাক্তার বা একজন জেনারেল প্রকটিশনারের স্টার্টিং স্যালারী বেশি। টাকার আলোচনাটা থাকুক। টাকা বাংলাদেশের অনেক ডাক্তারের ও থাকে হোক না সেটা বৈধ- অবৈধ-নানাবিধ উপায়ে। থাকেনা শুধু সম্মান টা। জোটে চামার-কসাই উপাধি। রোগী ভাল হওয়া মাত্র চিন্তা করে একটানা ভিজিট নিল ব্যাটা কসাই। আর অন্যান্য পেশাজীবী বা সমমর্যাদার সরকারী কর্মকর্তাদের সম্মান ও চাকুরীতে প্রাপ্ত সুবিধার সাথে তুলনা করলে হতাশা আরও বাড়বে। বইয়ে পড়েছিলাম ঈশ্বরের পরই নাকি আমি। ঈশ্বর যে এত পিছনের কাতারে বসেন আমি বুঝিনি। এখানে ডাক্তারের সম্মান এর কিছু উদাহরণ দেই যা আমি আমার ক্ষুদ্র প্রবাস জীবনে পেয়েছি।
যতদিন উবার এ উঠে বলেছি আমি ডাক্তার, উবার ড্রাইভার দ্বিতীয়বার পূর্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়েছে। রাস্তায় স্টুপিডের মত গাড়ি থামিয়েছিলাম। পুলিশ এসেছে। আমি শুধু ভদ্রভাবে বলেছি, সরি, এখনও সব নিয়ম শিখিনি। আমি তোমাদের গ্ল্যাডস্টোন হাসপাতালের ডাক্তার। নতুন এসেছি। আমার আইডি কার্ড ও দেখতে চায়নি আর পুলিশ। ওখানেই কথা শেষ। অফিসে যেয়ে বলেছিলাম আমার মা বাবকে দাওয়াত করে ভিজিটর ভিসায় যদি এখানে আনতে চাই ভিসা কি গ্র্যান্ট হবে? আমি তে সিটিজেন বা স্হায়ী না এখনও! ফিওনা( অফিস এডমিন) হাসি দিয়ে বলেছে, "তুমি আমাদের ডাক্তার। তোমার এমপ্লয়মেন্ট লেটার আছে। গ্ল্যাডস্টোন হাসপাতাল, কুইন্সল্যান্ড হেলথ তোমার স্পন্সর। সাধারনত আমাদের হাসপাতালের কোন ডাক্তারের ইনভাইটেশন রিজেক্ট হয়না। এরপর ও পেপার লাগলে হাসপাতাল তোমাকে সাপোর্ট করবে। " কতখানি মানসিক শান্তি আর ভাললাগার কথাগুলো। মনে হয় সত্যিই কেউ একজন টেক কেয়ার করছে।
সর্বশেষ এখানকার ছোট্ট কমিউনিটির একটা দাওয়াত পেয়েছিলাম গত পরশুদিন। লোকাল পুলিশ, স্হানীয় লিডার, কিছু অফিসার সামনের সারিতে। আমি প্রোগ্রাম এ গিয়েছি বরাবরের মতে ভালো খাওয়ার লোভ এ। রান্না আমার অসহ্য লাগে। অনুষ্ঠানে আলোচনা হচ্ছে, আমি শেষ সারিতে কেনার এক চেয়ারে বসে মোবাইল গুতাচ্ছি। হঠাৎ কে একজন আমার নাম ধরে ডাকলো। বললো, "আমাদের প্রোগ্রামে আজকে আমাদের হাসপাতালের একজন খুব ব্যস্ত ডাক্তার তার শত ব্যাস্ততার মাঝেও এসেছে। আমরা খুব চাই ডাক্তারদের সাথে পেতে, কিন্তু তাদের ব্যস্ততার জন্য আমরা খুব আনলাকি। ডা: তারিক তুমি প্লিজ সামনে চলে এসে আমাদের সাথে বস। আমরা তোমাকে সবার মাঝে ইনট্রডিউস করাতে চাই এবং তোমার একটা বক্তব্য চাই।" কি বলবো জানিনা। কি বলতে হয় তাও জানিনা। শুধু বলতে পারলাম," আমি খুবই খুশি আমাকে সম্মান করার জন্য। সত্যিকার অর্থে আমি তোমাদের প্রোগ্রামে খাবারের লোভে এসেছিলাম( সবাই কৌতুক ভেবে হাসলো, যদিও আমি সত্যি কথাই বলেছি) । এসে মনে হচ্ছে এখন বিপদে পড়ে গেছি। একদম ই অপ্রস্তুত বক্তব্য দিতে হচ্ছে। আমি একদমই নতুন এখানে। আমি তোমাদের কার্যক্রম খুবই কম জানি, তবে আমি চেষ্টা করবো জানার। চেস্টা করবো তোমাদের প্রোগ্রামগুলোতে নিয়মিত আসার। এটুকুই। আমার যতটুকু সম্ভব সাহায্য করা আমি করবো। " বলে নামলাম। আসন আবার সেই প্রথম সারিতে, মন্চে। ভাবছি দেশে উপজেলার মিটিংগুলোতে আমার প্রথম শ্রেণীর সরকারী কর্মকর্তা উপজেলার প্রধান ডাক্তার (টিএইচও) তার নিজের উপজেলার মিটিং এও চেয়ার পেতে রীতিমত কষ্ট হয়। হলেও একদম মন্চের এক কোনায়। তাও দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা থানার ওসির পরে। আমার মত জুনিয়র ডাক্তারের কথা বাদ ই দিলাম! আর এখানে ... সবই কপাল !
একসময় খুব দেশপ্রেম ছিল। বুয়েটে ভর্তি হয়ে তিনদিন ক্লাশ করে ঢাকা মেডিকেল এ চলে এসেছিলাম শুধু দেশে থাকবো বলে। বুয়েটের ৯০ ভাগই পাশ করে বাইরে পাড়ি জমায়, ওটা চাইনি। দেশে থেকে ডাক্তারী করব ভেবেছি। কিন্তু দেশে ডাক্তারীর চিত্র, সমাজে ডাক্তারদের অবমুল্যায়ন, ডাক্তারী শিক্ষা-ট্রেনিং এর নিম্নমান, উচ্চশিক্ষায় সমন্বয়হীনতার চরম অভাব, ঘুষ-দূর্নীতি-পোস্টিং বাণিজ্য- নানারকম ধান্দা-আর ডাক্তারদের মধ্যেই বিশ্রীরকম রাজনীতি- এসব দেখে দেশে থাকার মোহ কেটে গেছে। দেশপ্রেমটাও আজ অনেকটাই লীন। এখন স্বপ্ন দেখি যত দ্রুত সম্ভব স্হায়ী হয়ে অস্ট্রেলিয়ান পাসপোর্ট পেতে হবে। অস্ট্রেলিয়ান পাসপোর্ট মানেই উড়োজাহাজের ডানা। আহ স্বাধীনতা ! মুক্তি। দারিদ্র্য থেকে মুক্তি। একটা নিরাপদ জীবন। ভবিষ্যত প্রজন্মের নিরাপদ শিক্ষা আর উন্নত জীবন। এসবই দিনশেষে আমার প্রায়োরিটি... I have promises to keep, and walk a long way before I go to sleep, I have promises to keep... স্বপ্ন দেখি চমৎকার এক পড়ন্ত বিকেলে প্রশান্ত মহাসাগরের তীরের কোন ক্যাফেতে বসে আয়েশ করে দূর দিগন্তের অস্তগামী সূর্যের পানে চেয়ে থেকে চা বা কফির পেয়ালায় চুমুক দিচ্ছি, পাশে সুন্দরী প্রেয়সী জীবনসঙ্গীনীর সাথে দুদন্ড শান্তিতে গল্প করার অবসর মিলেছে সপ্তাহান্তে, বাসার সামনের ছোট্ট লন টাতে ছুটোছুটি করা ছোট্ট মেয়েটার দিকে মায়াভরে তাকিয়ে স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলতে পারছি তার নিরাপদ ভবিষ্যতের কথা ভেবে... এই তো চাই। এতটুকুই তো চাই। দিনশেষে আমার বা আমাদের চাওয়াগুলোতো খুব বেশিই সাদামাটা আর কমবেশ একই রকম...
সকাল হচ্ছে। সেহরীর সময় প্রায় শেষ। কাল ডিউটি নেই। বেলা করে ঘুমাবো। সবাইকে শুভরাত্রি।
তারিক
গ্ল্যাডস্টোন থেকে
Tarik Alam Ony
MBBS, AMC
Principal House Officer/ Registrar- Accident & Emergency.
Rockhampton, Gladstone and Banana Hospitals.
Currently: Gladstone Hospital
Queensland, Australia.
(লিখাটা একজন অস্ট্রেলিয়ায় প্রাকটিস করা বাংলাদেশী ডাক্তারের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে হুবহু তুলে দেওয়া হলো)

পিতাকে নিয়ে ছেলে সাদি আব্দুল্লাহ’র আবেগঘন লেখা
তুমি সবার প্রফেসর আবদুল্লাহ স্যার, আমার চির লোভহীন, চির সাধারণ বাবা
