সাত বছর ধরে সেবা পাচ্ছে না নারীরা

চিকিৎসক ঘাটতির কারণে প্রায় সাত বছর ধরে নারীদের সন্তান প্রসবের জন্য সিজার করা হচ্ছে না নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে । ফলে তাঁদের অনেক অর্থ খরচ করে ক্লিনিকগুলোতে ভর্তি হতে হচ্ছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের ২২ মে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩০ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। এ সময় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য প্রজনন ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম শুরু করা হয়। জরুরি প্রসবসেবা (ইওসি) কার্যক্রমের আওতায় গাইনি চিকিৎসক ও অবেদনবিদ নিয়োগ দেওয়া হয়।
কিন্তু ২০১০ সালের ৩ মে থেকে চিকিৎসক না থাকায় এ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এদিকে আধুনিক ভবন ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি বছরের পর বছর পড়ে থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
ইওসি বিভাগের একজন জ্যেষ্ঠ সেবিকা বলেন, অস্ত্রোপচার ছাড়াও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের নানা পরামর্শ ও প্রাথমিক সেবা দেওয়া হয়। এখন গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে প্রতি মাসে প্রায় ৬০ জন নারী আসেন।
এদিকে সরকারি হাসপাতালের ইওসি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় শহরের প্রাইভেট ক্লিনিকগুলোতে বেশি টাকায় সেবা নিতে বাধ্য হচ্ছেন রোগীরা।
সম্প্রতি উপজেলার ভুক্তভূগী বলেছেন যে, সন্তান হওয়ার পর তাঁর অস্ত্রোপচারের খরচ জোগাতে গিয়ে গ্রামের মানুষের কাছ থেকে চাঁদা তুলে ক্লিনিকের টাকা পরিশোধ করতে হয়।
হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আনন্দমোহন মণ্ডল জানান, চিকিৎসক সংকটের কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অনেক চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। অথচ অন্তঃসত্ত্বা নারীদের সেবা দেওয়ার মতো সব সুবিধা তাঁর হাসপাতালে রয়েছে।

৩৮তম স্বাস্থ্য ক্যাডারে নবনিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের
এইচআরআইএস প্রোফাইল তৈরির নির্দেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

৩৮তম স্বাস্থ্য ক্যাডারে নবনিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের
এইচআরআইএস প্রোফাইল তৈরির নির্দেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
৩৮তম স্বাস্থ্য ক্যাডারে নবনিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের
এইচআরআইএস প্রোফাইল তৈরির নির্দেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
সিন্ডিকেটে সিদ্ধান্ত হয়নি
পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিএসএমএমইউর সেই ২৫০ চিকিৎসক
