দ্বন্দ্ব-সংঘাতে বিপর্যস্ত চমেক, বন্ধ ঘোষণাই কি সমাধান?

মো. মনির উদ্দিন: চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (চমেক) নিয়মিত বিরতিতে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম। করোনায় প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো খুলে দেওয়া হয় চমেক। দীর্ঘ দিনের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পাঠ্যক্রমে ছাত্র-শিক্ষকদের যখন গভীর মনোযোগ, ঠিক তখনই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে সেই পুরনো ক্ষত। হলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে সংগঠনটি। এক পর্যায়ে এটি রূপ নেয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে। গত ২৯ ও ৩০ অক্টোবর সংগঠনটির বিবদমান দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় বন্ধ হয়ে যায় দেশের মেডিকেল শিক্ষার প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী এ প্রতিষ্ঠানটি।
মেডিকেল বন্ধই কি সমাধান?
এদিকে সংঘর্ষের পরই মেডিকেল কলেজ বন্ধের ঘোষণায় হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, মেডিকেল শিক্ষা একেবারেই প্রায়োগিক। করোনা পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠান দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার কারণে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। সেই শিখন ঘাটতি পুষিয়ে নিতে রাত-দিন চেষ্টা করেও কুল-কিনারা পাওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে মেডিকেল কলেজ এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ ঘোষণাও চরম আত্মঘাতী কাজ।
বন্ধ ঘোষণাকে সমাধান মানতে নারাজ শিক্ষক-চিকিৎসকরাও। তাদের যুক্তি, রাজনীতির সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও এখন গভীর মনোযোগ নিয়ে পড়াশোনা চলছে। এ অবস্থায় মেডিকেল কলেজে ছাত্র রাজনীতি কিংবা দ্বন্দ্ব-সংঘাত একেবারেই কাম্য না। আর এর জেরে প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা তো মাথা ব্যথার কারণে মাথা কেটে ফেলারই শামিল।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. এস এম হুমায়ুন কবীর মেডিভয়েসকে বলেন, ‘এ রকম সহিংসতা বা দ্বন্দ্বের পরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়াও ঠিক না, এটা সঠিক কোনো সমাধান না। দুই পক্ষকে ডেকে তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে, জানতে হবে—কি বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে এত রেষারেষি। এটি পরিষ্কার করা জরুরি। এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করে, ক্লাস চালু রাখার পক্ষে আমি। তা না হলে এই মেডিকেল শিক্ষার্থীদের ক্ষতির পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে। পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে চলে যাবে। দেশের কোনো মেডিকেল কলেজ কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ রকম ঘটনা ঘটেনি। সব জায়গাতেই পুরোদমে কাজ শুরু করে দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো ক্যাম্পাস, যেখানে ছেলেমেয়েরা রাজনীতিতে অনেক তৎপর, তারাও শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নিয়েছে। সবাই এখন পুরোদমে পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত। সবাই উপলব্ধি করছে, এরই মধ্যে এক-দেড় বছর পিছিয়ে গেছে তারা। সেখানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মতো ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানে এ রকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না।’
সমাধান কোন পথে দেখছেন, এ রকম চলতে থাকলে কি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চমেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার মেডিভয়েসকে বলেন, ‘না না। আমরা বিবদমান দুটি গ্রুপের সঙ্গে বসেছি, সবার সঙ্গেই কথা বলেছি। আরও দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য কলেজ বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এটা বেশি দিন বন্ধ থাকবে না। এটা আমরা কেউ চাইও না। আহত ছেলেটিকে সুস্থ হয়ে গেলে এবং সময়ের ব্যবধানে দুই গ্রুপের উত্তেজনা কিছুটা কমে আসলেই ক্যাম্পাস খুলে দেওয়া হবে। কারণ করোনার কারণে দীর্ঘদিন ক্যাম্পাস বন্ধ ছিল। এতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে।
তাহলে ক্যাম্পাস খোলার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা কী—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে খুব দ্রুতই খুলে ফেলবো। ছেলেটাও সুস্থ হয়ে উঠুক।’
কলেজ কর্তৃপক্ষ অসহায়!
অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, ‘অনেকদিন ধরে এই দুই গ্রুপের মধ্যে বিবাদ চলছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার রাত থেকে তাদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। আমরা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু এর মধ্যেই আবার এক গ্রুপের ওপর আরেক গ্রুপের হামলার ঘটনা ঘটে। একটি ছেলে আহত হয়েছে। তার অপারেশন হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং আহ্বান করা হয়। এতে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে কলেজ বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই এখানে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে রাখা হয়েছে। এর পরও তারা কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং সহিংসতা চালাচ্ছে। কাদের ইন্ধনে করছে, কিভাবে করছে—এটাতো কলেজ প্রশাসন বুঝতে পারছে না। শনিবার (৩০ অক্টোবর) সকালে দুই গ্রুপের নেতৃবৃন্দ আমাদের সামনে বসা ছিল, এর মধ্যে জুনিয়র গ্রুপের সদস্যরা এই সংঘাতে লিপ্ত হয়েছে।’
মেডিকেল শিক্ষাঙ্গনে রক্তারক্তি খুবই অপ্রত্যাশিত মন্তব্য করে চমেক হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ‘... এর পেছনে কারা ইন্ধন দেয়, সেটা হলো প্রশ্ন। আর ইন্ধন দিলেই কি নাচতে হবে? মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিষয়টি বোঝা উচিত, তারা তো মেধাবী। তারা সবই বুঝে, তাহলে নিজেদের ভালো-মন্দ কেন বুঝবে না? আমাকে একজন বললেই আমি ঝাঁপিয়ে পড়বো, পড়াশোনায জলাঞ্জলি দিয়ে মারামারিতে লিপ্ত হবো। বিষয়টি মোটেও এ রকম হওয়া উচিত না।’
খুলে যাক উপলব্ধির দুয়ার
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, করোনার মধ্যে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। কিছু কিছু শিক্ষা আছে, যেগুলো অনলাইনেও চালানো সম্ভব। তবে মেডিকেল শিক্ষা কখনোই অনলাইনে পুরোপুরি বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। এটা একেবারে হাতে-কলমে শেখার বিষয়। এ কারণে করোনায় যে সকল শিক্ষা ব্যবস্থায় মারাত্মক ক্ষতি সাধিত হয়েছে, এর মধ্যে মেডিকেল শিক্ষা অন্যতম। পড়াশোনার দিক দিয়ে তারা অনেকটা পিছিয়ে গেছে। এই অবস্থায় কলেজ খোলার পর এ রকম ঘটনা কারোরই কাম্য নয়। শিক্ষার্থীদের বোঝা উচিত, এই দ্বন্দ্বে তাদেরই ক্ষতি হচ্ছে। ভাবতে অবাক লাগে, এ রকম মেধাবী শিক্ষার্থী হয়েও তারা নিজেদের ভালোটা বুঝতে পারছে না। তাদের উপলব্ধি করতে হবে, এ রকম কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নিজেদের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। এখানে আধিপত্য বিস্তারের কিছু নাই। এটা সরকারি প্রতিষ্ঠান। ইন্টার্ন যারা আছে, ইন্টার্নশিপ শেষ হওয়ার পর তাদের চলে যেতে হবে। এখানে কেউই স্থায়ী নয়, এটা পৈত্রিক কোনো সম্পত্তি না যে, এটা রক্ষা করতে গিয়ে মারামারি করতে হবে, রক্তাক্ত হতে হবে।
আহত শিক্ষার্থীর অবস্থা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রোববার রাতে অপারেশনের পর সকালে বিভিন্ন বিভাগের অধ্যাপকরা এসেছিলেন। তাঁর চিকিৎসায় এরই মধ্যে একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। তাঁরা তার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন। বোর্ড সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তার চিকিৎসা এখানেই দেওয়া হবে, এখানে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে। আস্তে আস্তে তার অবস্থার অগ্রগতি হবে ইনশাল্লাহ। তার অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটা ভালো। নলের মাধ্যমে খাবার দেওয়া হচ্ছে।’
প্রয়োজন রাজনৈতিক সমাধান?
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে সদ্য পাস করা চিকিৎসক মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন সমর্থিত গ্রুপের নেতা ডা. আল আমীন শিমুল মেডিভয়েসকে বলেন, ‘সংকট নিরসনে আমাদের আন্তরিকতার বিন্দুমাত্র অভাব নাই। সমস্যা রাজনৈতিক, সুতরাং রাজনৈতিক সমাধানই প্রয়োজন। ১০০ জন শিক্ষার্থী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হলে, সবার উদ্দেশ্যেই খারাপ, এমনটি বলা যাবে না। গুটিকয়েক শিক্ষার্থীর জন্য ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। গত দেড় বছরে এখানে যত ঘটনা ঘটেছে, বিগত ১০ বছরেও তা ঘটেনি।’
তিনি বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) দুই পক্ষের পাঁচজন করে ১০ জন ম্যাডামের সঙ্গে বসেছিলাম। আমরা ম্যাডামের রুমে গিয়েছি, তাঁকে আশ্বস্ত করে এসেছি, আমাদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য নাই। আমরা কোনো ঝামেলার পরিস্থিতি সৃষ্টি করছি না। ঠিক ওই সময়ে এই ঘটনাটি ঘটে। আমরা পাঁচজন ওই মিটিংয়ে ছিলাম। অবাক করার বিষয় হলো, আমিসহ গ্রুপের আরো দুইজনকে এ মামলার আসামি করা হয়েছে। শনিবার সকাল বেলার ঘটনাটি আমাদের কাছে একেবারেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মানে হচ্ছে। আমাদেরকে দোষারোপ করার জন্যই এটি ঘটানো হয়েছে। স্থানীয় বিভিন্ন কলেজে পড়াশোনা করে, এমন কিছু বহিরাগত, যারা মেডিকেলের সৌন্দর্য বুঝে না; তারা এসব ঘটনায় সম্পৃক্ত যাওয়ার কারণে বিষয়টি এতটা ঘোলাটে হচ্ছে। খুবই জঘন্য রূপ ধারণ করেছে।’
এই ছাত্র নেতার অভিযোগ, ‘যেসব শিক্ষার্থী গত পাঁচ-ছয় বছর জয় বাংলা স্লোগান দেয়নি, তারা হুট করে গত ছয় মাসে ছাত্রলীগ কর্মী হয়ে গেলো।’
ঘটনায় নিজেদের অবস্থান জানতে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সমর্থিত গ্রুপের নেতা ডা. তানভীরকে একাধিক চেষ্টা করা হয়। তবে বারবারই ওই ছাত্র নেতার মুঠোফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
অস্থিরতার সূত্রপাত যেভাবে
জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগ দুটি ধারায় বিভক্ত। একটি পক্ষ মহানগর আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী এবং অন্যটি সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিনের। মৃত্যুর পর মহিউদ্দিন চৌধুরী সমর্থিত গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন তার সন্তান শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। বিভক্তির এ প্রভাব পড়েছে স্থানীয় ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনেও।
দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (চমেক) আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী ছাত্রলীগের গ্রুপটি। আ জ ম নাছির চমেক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিও ছিলেন দীর্ঘদিন। গত বছরের ২০ আগস্ট এ পদে আসেন ব্যারিস্টার নওফেল।
সংশ্লিষ্টদের মত, এর পর থেকে নওফেল গ্রুপ চমেক ক্যাম্পাসে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করলে নাসির গ্রুপের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। ছোটখাটো সংঘর্ষের পর গত ২৭ এপ্রিল চমেক ক্যান্টিনে এক ছাত্রলীগ নেতাকে কটূক্তির ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত পাঁচজন আহত হন। এ ঘটনার পর পাঁচলাইশ থানায় উভয় গ্রুপ পাল্টাপাল্টি মামলা করে। একইসঙ্গে চমেক হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ধর্মঘট ডাকেন। পরে প্রশাসনের মধ্যস্থতায় সমঝোতা হলে ধর্মঘট প্রত্যাহার করেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
সর্বশেষ গত শুক্রবার দিবাগত রাত ও শনিবার উভয় গ্রুপের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে শনিবার জরুরি বৈঠকে বসে কলেজ প্রশাসন। বৈঠক শেষে মেডিকেল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। একইসঙ্গে আবাসিক শিক্ষার্থীদের শনিবার সন্ধ্যার মধ্যে হলত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়।
-
০৮ নভেম্বর, ২০২৩
-
১৮ মার্চ, ২০২৩
-
১২ মার্চ, ২০২৩
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা
জাতীয় মেধায় প্রথম রাফসান নিওরোলজিস্ট হতে চান
-
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
-
১৬ জানুয়ারী, ২০২৩
-
২৭ নভেম্বর, ২০২২
-
১৭ অক্টোবর, ২০২২
-
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
-
২৯ অগাস্ট, ২০২২

বিএসএমএমইউ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের পুনর্মিলনীতে কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন
‘মানুষ জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি চিকিৎসকদের কাছে ঋণী’

বিএসএমএমইউ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের পুনর্মিলনীতে কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন
‘মানুষ জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি চিকিৎসকদের কাছে ঋণী’
জোটেনি ডব্লিউএফএমইর স্বীকৃতি
চিকিৎসকদের বহির্বিশ্বে চাকরি-প্রশিক্ষণ হুমকির মুখে
বিএসএমএমইউ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের পুনর্মিলনীতে কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন
‘মানুষ জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি চিকিৎসকদের কাছে ঋণী’
জোটেনি ডব্লিউএফএমইর স্বীকৃতি
চিকিৎসকদের বহির্বিশ্বে চাকরি-প্রশিক্ষণ হুমকির মুখে
